Cancer a major health risk in South Asia ॥ Times of India॥ Aug 31, 2015

NEW DELHI: Cancer is killing 1 in every 10 people in the South Asia region. Eleven health ministers from the region and the World Health Organization are meeting in two weeks to deal with what they are calling “an important public health priority”.

WHO says “it is a matter of serious concern that 72% of cancer deaths were among those aged below 70 years”.  Records show that in 2012, an estimated 1.7 million new cases and 1.2 million deaths occurred due to cancers in the region. WHO projects that by 2030, over 21 million people will be diagnosed and 13 million will die from cancer annually across the globe. WHO SEARO chief Dr Poonam Khetrapal Singh told TOI in an exclusive interview at the sidelines of the Call to Action conference that the ministers will meet in Timor Leste to the discussion. Read more

 

ক্যান্সারের সাথে বসবাস ॥ জাগোনিউজ২৪.কম॥ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

ক্যান্সার শুনলেই একটা আতংক কাজ করে আমাদের সকলের মনে। কারণ ধরেই নেয়া হয় ক্যান্সার মানেই ‘নো এ্যান্সার’। অর্থাৎ নির্ঘাত মৃত্যু।

এ অবধি প্রায় ২০০ ধরনের ক্যান্সার আবিষ্কৃত হয়েছে। ফলে এর ধরন, পরিধি এবং ভয়াবহতা সংগত কারণেই আলাদা আলাদা রকম। এ কারণে ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের বাঁচার হার, চিকিৎসা এবং জটিলতা নির্ধারিত হয় ক্যান্সারের ধরন এবং ধারণের উপর ভিত্তি করে। যদিও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হয়ত পরিণতি হয় নেতিবাচক। তবুও আশায়–ই তো বসতি। বেঁচে থাকার আশা কেন আমরা সহসা ত্যাগ করব?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ক্যান্সার মানেই কেন নো এ্যান্সার? এর উত্তরে বলতে হয়, ক্যান্সার শরীরের মধ্যে বাসা বাঁধে নীরব ঘাতকের মতো। কারণ শরীরে ক্যান্সার কোষ বেড়ে ওঠে চুপে চুপে। অর্থাৎ শরীরে তেমন কোনো উপসর্গ ছাড়াই।

ফলে অধিকাংশ সময়ই রোগী চিকিৎসকের কাছে ক্যান্সারের শুরুতে আসে না। কারণ যেহেতু শরীর আগের মতোই ঠিকঠাক চলতে থাকে কোনো রকম ঝামেলা বা উপসর্গ ছাড়াই। এ কারণে যখন শেষাবধি রোগী চিকিৎসকের কাছে আসে তখন অনেক দেরী হয়ে যায়। ততদিনে ক্যান্সার রোগ সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। আর একবার ছড়িয়ে পড়লে তখন আর তেমন কিছু করার থাকে না। Read More

নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব ॥ দৈনিক ইত্তেফাক॥ ২৩ মার্চ, ২০১৯

ক্যান্সার হলো শরীরে অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজন সংক্রান্ত রোগসমূহের সমষ্টি। বর্তমান বিশ্বে ক্যান্সারে মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে প্রায় ২০০ প্রকারেরও বেশি ক্যান্সার রয়েছে। বেশিরভাগ ক্যান্সারের ঝুঁকির অন্যতম কারণ অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, স্থূলতা ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস।

বর্তমানে ক্যান্সার নিয়ে প্রচুর গবেষণা চলছে এবং এ সম্পর্কে নতুন নতুন অনেক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। তাই একটু সচেতনতাই পারে প্রাণঘাতক রোগকে প্রতিরোধ করতে। তার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় নানা ধরনের শাক সবজি, ফলমূল, বাদাম, গোটা শস্য ও শিম জাতীয় সবজি যোগ করত হবে।  Read More

ক্যান্সার মোটেই ভয়ের অসুখ নয় ॥ দৈনিক জনকন্ঠ॥ জুন ২৯, ২০১৯

তথ্যপ্রযুক্তি ও চিকিৎসায় জ্ঞান-বিজ্ঞানের যে রকম অগ্রগতি হয়েছে তা দেখে ও জেনে আজকাল অনেকেই জানতে চান ক্যান্সার রোগ হিসেবে এখন কতটা ভয়াবহ? এই রোগ চিকিৎসাযোগ্য কি-না বা নিরাময়যোগ্য কি-না। এই লেখায় আমরা এ রকম ভাবনার কিছু উত্তর খুঁজে দেখব, কিন্তু তার আগে আমাদের জানা দরকার ক্যান্সার কি?

আমরা সবাই জানি, যে কোন প্রাণীর শরীর অসংখ্য ছোট ছোট কোষের মাধ্যমে তৈরি। কোষগুলো একটা নির্দিষ্ট সময় পর পর মারা যায়। এই পুরনো কোষগুলোর জায়গায় নতুন কোষ এসে জায়গা করে নেয়। সাধারণভাবে কোষগুলো নিয়ন্ত্রিতভাবে এবং নিয়মমতো বিভাজিত হয়ে নতুন কোষের জন্ম দেয়। যখন এই কোষগুলো ‘কোন কারণে’ অনিয়ন্ত্রিতভাবে বাড়তে থাকে তখনই ত্বকের নিচে মাংসের দলা অথবা চাকা দেখা যায়। একেই টিউমার বলে। এই টিউমার বেনাইন (নির্দোষ) বা ম্যালিগন্যান্ট (ক্ষতিকর) হতে পারে।

খুব সাধারণভাবে যদি কেউ বুঝতে চান তাহলে এই রোগ কিছুতেই আর দশটা রোগের চাইতে আলাদা কিছু নয়। শরীরের যে কোন অসুখ ক্রমান্বয়ে একজন মানুষ, প্রাণী বা উদ্ভিদকে মৃত্যুর দিকে টেনে নিতেই পারে। ক্যান্সার রোগকে আমরা যেদিন থেকে বুঝতে শুরু করেছি, সেই শুরু থেকেই, আমরা এখনও তার কারণ পুরোপুরি হদিস করতে পারিনি, যে রকম হয়েছে অন্য আর সব রোগের বেলায়ও। অজানা কারণ হয়ত একে দুর্বিষহ করেছে বিশেষ করে পরিবারের জন্য, যেহেতু এর চিকিৎসায় খরচ তুলনামূলকভাবে বেশিই পড়ে। কিন্তু আমাদের জানা দরকার প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে অনেক ক্যান্সারই ভাল হয়। এ ক্ষেত্রে অসংক্রামক রোগ (প্রধানত ক্যান্সার, কিডনি রোগ, হৃদরোগ, মস্তিষ্কের স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ইত্যাদি) নিয়ন্ত্রণ বুঝতে আমাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ানো দরকার। Read More

ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা ও সমাজভিত্তিক সেবা প্রয়োজন ॥ যুগান্তর ডেস্ক॥ ১২ জানুয়ারি ২০১৯

ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা ও সমাজভিত্তিক সেবা প্রয়োজন

বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ মানুষ নতুন করে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। মারা যায় বছরে এক লাখের বেশি রোগী। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

সম্প্রতি একদল রুশ চিকিৎসাবিজ্ঞানী ক্যান্সার চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা চালিয়ে দেখেছেন, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ক্যান্সার থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

সংশ্লিষ্টদের মতে, কেন্দ্রীভূত সরকারি ও বেসরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থা, সরকারি হাসপাতালে দীর্ঘ অপেক্ষমাণ তালিকা, বেসরকারি হাসপাতালের লাগামহীন উচ্চব্যয়, ক্যান্সার প্রতিরোধ ও নির্ণয় সুবিধা যথেষ্ট গুরুত্ব না পাওয়ায় প্রচলিত ব্যবস্থায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নাগালের বাইরে থেকে যাচ্ছে ক্যান্সার সেবা। সচেতনতা ও রোগ নির্ণয় সুবিধার অভাবে দেরিতে ক্যান্সার ধরা পড়ছে, বিলম্বিত চিকিৎসায় কাক্সিক্ষত রোগমুক্তি সম্ভব হচ্ছে না। আস্থার সংকটে অসংখ্য রোগী চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা চালিয়ে নিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে বেশির ভাগ রোগী। Read More

চিকিৎসকরা আন্তরিক হলে ক্যান্সার রোগীদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা কমবে ॥ যুগান্তর ডেস্ক ॥ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথিরা

সচেতনতা না থাকার কারণে দেশে ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। দেশে ক্যান্সার চিকিৎসক কম থাকায় বিদেশে চিকিৎসা প্রবণতা বাড়ছে রোগীদের। অন্যদিকে চিকিৎসকরা আন্তরিকভাবে রোগীদের সময় দিলে বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা কমবে।

অনুষ্ঠানে ল্যাব এইড হাসপাতালের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. এ এফ এম কামালউদ্দিন বলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী ক্যান্সারের চিকিৎসা সব দেশেই এক। বাংলাদেশে যে নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা হয় অন্য দেশের চিকিৎসকরাও একই নিয়ম অনুসরণ করেন। তারপরও বাংলাদেশ থেকে বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার প্রবণতা বেশি। দেশে ফিরে রোগীরা চিকিৎসা নিয়ে শুধু একটা কথাই বলেন যে, যে চিকিৎসক দেখেছেন তিনি মনযোগ দিয়ে সময় নিয়ে দেখেছেন। অর্থাৎ চিকিৎসা একই হওয়ার সত্ত্বেও আন্তরিকতার কারণে রোগীদের আস্থা বেশি। আমাদের দেশের চিকিৎসকরাও যদি রোগীদের আন্তরিকভাবে সময় দিয়ে কথা বলেন, চিকিৎসা করেন, তবে বিদেশ যাবার প্রবনতা কমে আসবে। Read More

৩৫ ভাগই নাক-কান-গলার ক্যান্সারে আক্রান্ত ॥ ২৮-০৭-২০১৯ ॥ Somoy News

দেশে মোট ক্যান্সার আক্রান্তের ৩০ থেকে ৩৫ ভাগই নাক-কান-গলার ক্যান্সারে আক্রান্ত। চিকিৎসকরা বলছেন, দেশে নাক-কান-গলার ক্যান্সারের অন্যতম কারণ ধূমপান। এক্ষেত্রে ধূমপান প্রতিরোধের পাশাপাশি প্রাথমিক অবস্থায় রোগ নির্ণয়ে রাজধানীর বাইরে সেবা ছড়িয়ে দেবার পরামর্শ বিশ্লেষকদের।

১০ বছরের ধূমপানের অভ্যাস জয়নাল আবেদীনকে জড়িয়েছে স্বরযন্ত্রের ক্যান্সারের জালে। এই মধ্যবয়সীকে সুস্থ জীবনে ফেরাতে সার্জারির পর গলায় একটি কৃত্রিম ভয়েস বক্স লাগিয়ে দিয়েছেন চিকিৎসক।

ধূমপান ছাড়াও পান, সুপারি, জর্দায় ব্যাপকভাবে আসক্ত হওয়ায় ক্যান্সারের সহজ শিকার হচ্ছেন গ্রামীণ নারীরা। প্রাথমিক অবস্থায় রোগ নির্ণয়ের সুযোগ সৃষ্টিতে বিভাগীয় শহরে সরকার ঘোষিত ক্যান্সার সেন্টারে নাক কান গলার ক্যান্সারের আলাদা বিভাগ রাখার জোর তাগিদ চিকিৎসকদের। Read More

ক্যান্সার থেকে রক্ষা পেতে যা যা করণীয় ॥ অনাবিল সংবাদ॥জুলাই ২৪, ২০১৯

ক্যান্সার এক দুরারোগ্য ব্যাধি। আপনার কাছের কারো ক্যান্সার হয়ে থাকলে তার অবস্থা দেখেছেন আপনি। প্রতিবছর বহু মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছেন। এই রোগ এখন একটি গ্লোবাল সমস্যা। আপনারও এ বিষয়ে সচেতন থাকা উচিত। ক্যান্সারের কারণে মৃত্যুর ঝুঁকি দিনদিন বেড়েই চলেছে। আমাদের দৈনন্দিন কাজের খারাপ প্রভাবের কারণেও কিন্তু দেহে জন্মায় ক্যান্সারের কোষ। আপনি হয়তো জানেনও না আপনার ছোট্ট কিছু সাবধানতা এবং সতর্কতা দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদানে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। প্রতিদিন তাই আপনাকে এমনকিছু কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে, যা কিনা আপনার দেহে ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক। Read more

Inadequate cancer care in the country॥ Prothom Alo ॥ Feb 04, 2019

Prothom Alo File PhotoCancer patients in Bangladesh are deprived of quality treatment as there are only 26 integrated treatment centres in the country, against the total requirement for at least 170.

Specialists say government medical centres have an overflow of patients. Everyone cannot afford the high cost of treatment at private hospitals.

Meanwhile, cancer patients in the country are steadily increasing in number.

Latest data (2018) of the International Agency for Research on Cancer under the World Health Organisation shows, more than 150,000 people in the country are being afflicted every year. The organisation said in 2012, a total of 121,000 people are afflicted with cancer every year in the country.

“A cancer patient needs integrated treatment such as surgery, chemotherapy, radiation therapy, skilled manpower, machinery and laboratories,” said Medical Oncology Society of Bangladesh president Shahida Akhter. Read More