On World Cancer Day, IAEA Director General Calls for More Access to Radiotherapy|| 4 February 2020||Kendall Siewert, IAEA Office of Public Information and Communication

Much more must be done to make radiotherapy treatment available worldwide, IAEA Director General Rafael Mariano Grossi said in a video message to mark World Cancer Day.

“We need to do much more than we ever thought it was possible,” Mr Grossi said in the message recorded as part of the Union for International Cancer Control (UICC) 20 Leaders Campaign to mark the day.  “With radiotherapy, we kill tumours, with radiotherapy we ease pain, but in one-third of low- and middle-income countries, there is a lack of radiotherapy treatment. Twenty-eight countries in Africa lack a single radiotherapy unit. In these countries, a cancer diagnosis is often almost as a death sentence. This must change.” Read more

Director General Calls for Increased Collaboration to Fight Cervical Cancer at IAEA World Cancer Day Event || 21st October 2019|| Kendall Siewert, IAEA Office of Public Information and Communication

IAEA Director General Rafael Mariano Grossi gave the opening remarks at the Agency’s event to mark World Cancer Day. (Photo: D. Calma/IAEA)

How to best work together to ensure that no woman dies from preventable or treatable cervical cancer was the centre of discussion among human health and radiation medicine experts as well as high-level officials at an IAEA event this morning to mark World Cancer Day. Read more

New cancer imaging tool could spot metastasis before it happens|| 21st October 2019|| The Herald

New imaging technology has been developed to help picture how tumors form.

Early diagnosis and treatment of patients with cancer could be helped by the tool which researchers at Edinburgh University used to detect the onset of metastatic cancers – when tumors spread and take hold in new areas of the body.

The scientists have developed a chemical signal that lights up to show previously unseen immune cells called metastasis-associated macrophages, which help cancer cells form metastatic tumors. It has long been known that before cancer spreads from one area to another – often fairly distant from the original cancer source – it sends messenger cells to ‘prepare the ground’. Read more

ব্লাড ক্যান্সার চিকিৎসায় আর বিদেশ নয় ॥ কালের কণ্ঠ ॥ ১ জুন, ২০১৯

ডা. আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ। তিনি সৌদি আরবের রিয়াদস্থ বাদশাহ ফয়সাল স্পেশালাইজড হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারের বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট ইউনিটে (বিএমটি) অ্যাসিস্ট্যান্ট কনসালট্যান্ট হিসেবে ১০ বছর কাজ করেছেন। উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপিয়ান দেশগুলোতে এসংক্রান্ত নানা সেমিনারে অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতাও রয়েছে। চার বছর আগে এ্যাপোলো হসপিটালস ঢাকায় যোগদান করে এখানকার বিএমটি ইউনিটটিকে আইসোলেটেড হেমাটোলজি ইউনিটে রূপদান করেছেন। বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট নিয়ে কথা বলেছেন তিনি

প্রশ্ন : অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন বা বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টের প্রক্রিয়া সম্পর্কে বলুন।

ডা. আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ : বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট বা অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন বেশ জটিল ও ব্যয়বহুল চিকিৎসা। অস্থিমজ্জা হচ্ছে হাড়ের মধ্যে থাকা এক ধরনের নরম টিস্যু। আর স্টেমসেল হচ্ছে অস্থিমজ্জায় থাকা অপরিণত কোষ, যা শরীরে প্রয়োজনীয় রক্তকণিকা বাড়াতে কাজ করে। বেশ কিছু রক্তরোগ ও আরো কিছু অসুখে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এই অস্থিমজ্জা এমনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যাতে জীবন রক্ষার জন্য প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

আমরা ট্রান্সপ্লান্ট প্রক্রিয়ায় রোগীর আক্রান্ত বোনম্যারো কেমোথেরাপির মাধ্যমে নষ্ট করে দাতার শরীর থেকে নেওয়া স্টেমসেল রক্তে প্রবেশের মতো করেই শরীরে প্রবেশ করিয়ে দিই। অর্থাৎ দাতা বা রোগীর দেহ থেকে বিশেষ ধরনের রক্তকোষ (স্টেমসেল) সংগ্রহ করে শরীরে প্রবেশ করানো হয়। এ ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয় না। দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে স্টেমসেলগুলো থেকে নতুন রক্তকণিকা তৈরি হতে শুরু করে।  Read More

Cancer a major health risk in South Asia ॥ Times of India॥ Aug 31, 2015

NEW DELHI: Cancer is killing 1 in every 10 people in the South Asia region. Eleven health ministers from the region and the World Health Organization are meeting in two weeks to deal with what they are calling “an important public health priority”.

WHO says “it is a matter of serious concern that 72% of cancer deaths were among those aged below 70 years”.  Records show that in 2012, an estimated 1.7 million new cases and 1.2 million deaths occurred due to cancers in the region. WHO projects that by 2030, over 21 million people will be diagnosed and 13 million will die from cancer annually across the globe. WHO SEARO chief Dr Poonam Khetrapal Singh told TOI in an exclusive interview at the sidelines of the Call to Action conference that the ministers will meet in Timor Leste to the discussion. Read more

 

ক্যান্সারের সাথে বসবাস ॥ জাগোনিউজ২৪.কম॥ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

ক্যান্সার শুনলেই একটা আতংক কাজ করে আমাদের সকলের মনে। কারণ ধরেই নেয়া হয় ক্যান্সার মানেই ‘নো এ্যান্সার’। অর্থাৎ নির্ঘাত মৃত্যু।

এ অবধি প্রায় ২০০ ধরনের ক্যান্সার আবিষ্কৃত হয়েছে। ফলে এর ধরন, পরিধি এবং ভয়াবহতা সংগত কারণেই আলাদা আলাদা রকম। এ কারণে ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের বাঁচার হার, চিকিৎসা এবং জটিলতা নির্ধারিত হয় ক্যান্সারের ধরন এবং ধারণের উপর ভিত্তি করে। যদিও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই হয়ত পরিণতি হয় নেতিবাচক। তবুও আশায়–ই তো বসতি। বেঁচে থাকার আশা কেন আমরা সহসা ত্যাগ করব?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ক্যান্সার মানেই কেন নো এ্যান্সার? এর উত্তরে বলতে হয়, ক্যান্সার শরীরের মধ্যে বাসা বাঁধে নীরব ঘাতকের মতো। কারণ শরীরে ক্যান্সার কোষ বেড়ে ওঠে চুপে চুপে। অর্থাৎ শরীরে তেমন কোনো উপসর্গ ছাড়াই।

ফলে অধিকাংশ সময়ই রোগী চিকিৎসকের কাছে ক্যান্সারের শুরুতে আসে না। কারণ যেহেতু শরীর আগের মতোই ঠিকঠাক চলতে থাকে কোনো রকম ঝামেলা বা উপসর্গ ছাড়াই। এ কারণে যখন শেষাবধি রোগী চিকিৎসকের কাছে আসে তখন অনেক দেরী হয়ে যায়। ততদিনে ক্যান্সার রোগ সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। আর একবার ছড়িয়ে পড়লে তখন আর তেমন কিছু করার থাকে না। Read More

নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব ॥ দৈনিক ইত্তেফাক॥ ২৩ মার্চ, ২০১৯

ক্যান্সার হলো শরীরে অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজন সংক্রান্ত রোগসমূহের সমষ্টি। বর্তমান বিশ্বে ক্যান্সারে মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে প্রায় ২০০ প্রকারেরও বেশি ক্যান্সার রয়েছে। বেশিরভাগ ক্যান্সারের ঝুঁকির অন্যতম কারণ অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, স্থূলতা ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস।

বর্তমানে ক্যান্সার নিয়ে প্রচুর গবেষণা চলছে এবং এ সম্পর্কে নতুন নতুন অনেক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। তাই একটু সচেতনতাই পারে প্রাণঘাতক রোগকে প্রতিরোধ করতে। তার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় নানা ধরনের শাক সবজি, ফলমূল, বাদাম, গোটা শস্য ও শিম জাতীয় সবজি যোগ করত হবে।  Read More

ক্যান্সার মোটেই ভয়ের অসুখ নয় ॥ দৈনিক জনকন্ঠ॥ জুন ২৯, ২০১৯

তথ্যপ্রযুক্তি ও চিকিৎসায় জ্ঞান-বিজ্ঞানের যে রকম অগ্রগতি হয়েছে তা দেখে ও জেনে আজকাল অনেকেই জানতে চান ক্যান্সার রোগ হিসেবে এখন কতটা ভয়াবহ? এই রোগ চিকিৎসাযোগ্য কি-না বা নিরাময়যোগ্য কি-না। এই লেখায় আমরা এ রকম ভাবনার কিছু উত্তর খুঁজে দেখব, কিন্তু তার আগে আমাদের জানা দরকার ক্যান্সার কি?

আমরা সবাই জানি, যে কোন প্রাণীর শরীর অসংখ্য ছোট ছোট কোষের মাধ্যমে তৈরি। কোষগুলো একটা নির্দিষ্ট সময় পর পর মারা যায়। এই পুরনো কোষগুলোর জায়গায় নতুন কোষ এসে জায়গা করে নেয়। সাধারণভাবে কোষগুলো নিয়ন্ত্রিতভাবে এবং নিয়মমতো বিভাজিত হয়ে নতুন কোষের জন্ম দেয়। যখন এই কোষগুলো ‘কোন কারণে’ অনিয়ন্ত্রিতভাবে বাড়তে থাকে তখনই ত্বকের নিচে মাংসের দলা অথবা চাকা দেখা যায়। একেই টিউমার বলে। এই টিউমার বেনাইন (নির্দোষ) বা ম্যালিগন্যান্ট (ক্ষতিকর) হতে পারে।

খুব সাধারণভাবে যদি কেউ বুঝতে চান তাহলে এই রোগ কিছুতেই আর দশটা রোগের চাইতে আলাদা কিছু নয়। শরীরের যে কোন অসুখ ক্রমান্বয়ে একজন মানুষ, প্রাণী বা উদ্ভিদকে মৃত্যুর দিকে টেনে নিতেই পারে। ক্যান্সার রোগকে আমরা যেদিন থেকে বুঝতে শুরু করেছি, সেই শুরু থেকেই, আমরা এখনও তার কারণ পুরোপুরি হদিস করতে পারিনি, যে রকম হয়েছে অন্য আর সব রোগের বেলায়ও। অজানা কারণ হয়ত একে দুর্বিষহ করেছে বিশেষ করে পরিবারের জন্য, যেহেতু এর চিকিৎসায় খরচ তুলনামূলকভাবে বেশিই পড়ে। কিন্তু আমাদের জানা দরকার প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে অনেক ক্যান্সারই ভাল হয়। এ ক্ষেত্রে অসংক্রামক রোগ (প্রধানত ক্যান্সার, কিডনি রোগ, হৃদরোগ, মস্তিষ্কের স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ইত্যাদি) নিয়ন্ত্রণ বুঝতে আমাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়ানো দরকার। Read More

ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা ও সমাজভিত্তিক সেবা প্রয়োজন ॥ যুগান্তর ডেস্ক॥ ১২ জানুয়ারি ২০১৯

ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা ও সমাজভিত্তিক সেবা প্রয়োজন

বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় দেড় লাখ মানুষ নতুন করে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। মারা যায় বছরে এক লাখের বেশি রোগী। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

সম্প্রতি একদল রুশ চিকিৎসাবিজ্ঞানী ক্যান্সার চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা চালিয়ে দেখেছেন, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ক্যান্সার থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

সংশ্লিষ্টদের মতে, কেন্দ্রীভূত সরকারি ও বেসরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থা, সরকারি হাসপাতালে দীর্ঘ অপেক্ষমাণ তালিকা, বেসরকারি হাসপাতালের লাগামহীন উচ্চব্যয়, ক্যান্সার প্রতিরোধ ও নির্ণয় সুবিধা যথেষ্ট গুরুত্ব না পাওয়ায় প্রচলিত ব্যবস্থায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নাগালের বাইরে থেকে যাচ্ছে ক্যান্সার সেবা। সচেতনতা ও রোগ নির্ণয় সুবিধার অভাবে দেরিতে ক্যান্সার ধরা পড়ছে, বিলম্বিত চিকিৎসায় কাক্সিক্ষত রোগমুক্তি সম্ভব হচ্ছে না। আস্থার সংকটে অসংখ্য রোগী চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যাচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা চালিয়ে নিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে বেশির ভাগ রোগী। Read More

চিকিৎসকরা আন্তরিক হলে ক্যান্সার রোগীদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা কমবে ॥ যুগান্তর ডেস্ক ॥ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত অনুষ্ঠানে অতিথিরা

সচেতনতা না থাকার কারণে দেশে ক্যান্সারের রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। দেশে ক্যান্সার চিকিৎসক কম থাকায় বিদেশে চিকিৎসা প্রবণতা বাড়ছে রোগীদের। অন্যদিকে চিকিৎসকরা আন্তরিকভাবে রোগীদের সময় দিলে বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা কমবে।

অনুষ্ঠানে ল্যাব এইড হাসপাতালের ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. এ এফ এম কামালউদ্দিন বলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী ক্যান্সারের চিকিৎসা সব দেশেই এক। বাংলাদেশে যে নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা হয় অন্য দেশের চিকিৎসকরাও একই নিয়ম অনুসরণ করেন। তারপরও বাংলাদেশ থেকে বিদেশে চিকিৎসা নেয়ার প্রবণতা বেশি। দেশে ফিরে রোগীরা চিকিৎসা নিয়ে শুধু একটা কথাই বলেন যে, যে চিকিৎসক দেখেছেন তিনি মনযোগ দিয়ে সময় নিয়ে দেখেছেন। অর্থাৎ চিকিৎসা একই হওয়ার সত্ত্বেও আন্তরিকতার কারণে রোগীদের আস্থা বেশি। আমাদের দেশের চিকিৎসকরাও যদি রোগীদের আন্তরিকভাবে সময় দিয়ে কথা বলেন, চিকিৎসা করেন, তবে বিদেশ যাবার প্রবনতা কমে আসবে। Read More